আজ সিনেটের প্রতিবেদন বলছে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের মাধ্যমে ফেসবুক মেসেঞ্জারে ডিভাইসের মাধ্যমে ফেইসবুক গ্রাহকের ওপর গুপ্তচরবৃত্তির সুযোগ ছিল. ফেসবুক মেসেঞ্জারের এই ত্রুটির কারণে গত মাসেই এই বিষয়টি ফেসবুকে জানিয়েছেন গুগলের এক বিখ্যাত গবেষক। ফেসবুক মেসেঞ্জারে না না রকম আপডেট আসছে।
আরো পড়ুন….
- বিশ্বের অন্যান্য খবর গুলো পড়তে এখানে দেখুন
- খেলা ধুলার সকল আপডেট খবর পেতে এখানে দেখুন
- বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির খবর গুলো পেতে এখানে দেখুন
- করোনা মোকাবেলা ও স্বাস্থ্যের অন্যান্য টিপসগুলো এখান থেকে দেখুন
- এই মুহুর্তের সকল আপডেট খবর গুলো পেতে এই লিংকে ক্লিক করুন
বুধবার ম্যাসেঞ্জারের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ আপডেটের মাধ্যমে এই বিশাল রুটি ফেসবুক নিরাপত্তা নীরিক্ষণের সময় এই ত্রুটি বের করেছেন। নাতালি সিলভানোভিচ নামক এক গুগোল এর নির্মাতা নিরাপত্তা দলের সদস্য। আরো জানিয়েছেন যে এই সমস্যার সমাধান করা না হলে ফেসবুক গুরুতরভাবে আহত হওয়ার সম্ভাবনা আছে.
চলতি এক টুইট বার্তায় সিলভানোভিচ জানিয়েছেন, ত্রুটি ধরিয়ে দেওয়ায় ফেইসবুক মার্ক জুকারবাগ তাকে ৬০ হাজার মার্কিন ডলার পুরস্কার দিয়েছে।
“এসডিপিআপডেট নামে এক ধরনের বার্তা রয়েছে, যা সাধারণত কল সেট-আপের সময় ব্যবহার হয় না এবং যদি রিং বাজার সময় কল প্রাপকের কাছে বার্তাটি চলে যায়, তাহলে এটি তাৎক্ষণিকভাবে অডিও পাঠাতে শুরু করে, এতে কল প্রাপকের আশপাশে আড়িপাতার সুযোগ পান হ্যাকার,” বলেছেন গুগলের প্রজেক্ট জিরো নিরাপত্তা দলের সদস্য এই গবেষক।
অন্য আরেকটি বিবৃতিতে ফেইসবুক বলেছে, “এই অভিযোগটি ৬০ হাজার ডলারে আমাদের সর্বোচ্চ তিন বাগ বাউন্টির একটি, যা সম্ভাব্য গুরুতর প্রভাবের ইঙ্গিত দেয়।”
এর আগে ২০১৮ সালে হোয়াটসঅ্যাপের অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস সংস্করণের ত্রুটি বের করেছিলেন গুগলের প্রজেক্ট জিরো নিরাপত্তা দলের সদস্য এই গবেষক সিলভানোভিচ। অতি সহজেই এই ত্রুটির কারণে ভিডিও কল গ্রহণের পর অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ নিতে পারতেন হ্যাকার।
তিনি একজন মহিলা মানুষ কিন্তু চিন্তাও করা যায় না. যেখানে আমরা পুরুষ হয়েও টেকনোলজির ট তাও জানিনা। অথচ একজন মহিলা হয়েও গুগোল এর মত এত বড় প্ল্যাটফর্ম এ চাকরি করেন। এরপর পাশাপাশি ফেইসবুক ও টুইটার এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার কোন জায়গায় কোন প্রবলেম আছে কিনা খতিয়ে দেখেন।
ফেইসবুক ও টুইটারেও কিন্তু নিরাপত্তার জন্য নিরাপত্তারক্ষীর রাখা হয়েছে। আর ভাবলেও অবাক লাগে যে, গুগলের একজন মহিলা পুরুষও না কিন্তু। আমরা বাঙালিরা টেকনোলজির ট টাও শেখার চেষ্টা করি না.
Pingback: সিনেটে ফের ফেসবুক ও টুইটার প্রধান সমালোচনার মুখে | Learning Point 24