আজকে জানতে পারবেন ডেটা কমিউনিকেশন সিস্টেম কি? এবং ডেটা কমিউনিকেশনের বর্ণনা তাহলে চলুন শুরু করা যাক
ডেটা কমিউনিকেশন সিস্টেম:দুটি পক্ষের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য যে মাধ্যম ব্যবহার করে তাকে কমিউনিকেশন সিস্টেম বলে। পৃথিবীতে অনেক ধরনের কমিউনিকেশন সিস্টেম রয়েছে। যেমন-
১.বায়ােলজিক্যাল কমিউনিকেশন সিস্টেমঃ রীরের বিভিন্ন অংশের মধ্যকার যােগাযােগ। যেমন-মস্তিষ্ক, স্বরযন্ত্র, কান, হাত ইত্যাদি অঙ্গের মধ্যে যােগাযােগ করা হয় ।

২.এফিক কমিউনিকেশন সিস্টেমঃ ছবি ও চিহ্নের মাধ্যমে সকল ধরনের যােগাযােগ।
৩.টেলিকমিউনিকেশনঃ দূরবর্তী যােগাযােগের জন্য টেলিফোন ব্যবহার করার মাধ্যমে যে যােগাযােগ
প্রতিষ্ঠা করা হয়।
৪.ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশনঃ বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে যে যােগাযােগ প্রতিষ্ঠা
করা হয়। যেমন- রেডিও, টেলিভিশন, ই-মেইল, টেলেক্স, ফ্যাক্স ইত্যাদি।
৫.টেলেক্স এক ধরনের টেলিপ্রিন্টারঃ এতে একটি টাইপরাইটার থাকে। এর মাধ্যমে দূরবর্তী স্থানে লিখিত বার্তা পাঠানাে যায় ।যেমন:- ফ্যাক্স এর মাধ্যমে দূরবর্তী স্থানে ছবি ও লেখা পাঠানাে যায় ।
আরো পড়ুনঃ
৬.ডেটা কমিউনিকেশন (Data Communication)ঃ কম্পিউটার বা অন্য কোন যন্ত্রের মাধ্যমে ডেটাকে একস্থান হতে অন্য স্থানে বা এক ডিভাইস হতে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তর প্রক্রিয়াই হচ্ছে ডেটা কমিউনিকেশন। ডেটা কমিউনিকেশনের মূল উপাদান ৫টি। যথা- ম্যাসেজ (Message), প্রেরক (Sender) , গ্রাহক (Receiver), ট্রান্সমিশন মাধ্যম (Transmission Medium) এবং প্রােটোকল ।